শিরোনাম
লিলকে হারিয়ে শেষ ষোলোয় লিভারপুল বঙ্গভবন এবং প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে এখনো ‘অ্যাডমিন ক্যাডার’ হিসেবে কর্মরত সাবেক আওয়ামী লীগের প্রেতাত্মা চিহ্নিত ছাত্রলীগ ক্যাডাররা এস কে সুরের গোপন ভল্টের সন্ধান বলিউড থেকে সরে দাঁড়ানোর নেপথ্যে কারণ জানালেন নার্গিস মেঘনা পেট্রোলিয়ামের দুর্নীতির মহারাজা ইনাম ইলাহী চৌধুরী লস অ্যাঞ্জেলেসে কষ্টের কথা জানান নোরা শেষ মুহূর্তে উসমান ম্যাজিক, হ্যাটট্রিক শিরোপা পিএসজির আসিফ নজরুলকে শেখ হাসিনার বিষয়ে যা বলেছিলেন খালেদা জিয়া নারী সহকর্মীকে খুন করে দেহ ২৬ টুকরো, অতঃপর…… ২৯ সেপ্টেম্বর দেখা যাবে দ্বিতীয় চাঁদ, থাকবে ২৫ নভেম্বর পর্যন্ত

ফেনীর বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি, পানিবন্দি কয়েক লাখ মানুষ

স্কাই নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট সময় শুক্রবার, ৩০ আগস্ট, ২০২৪

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলেও বাকি তিনটি উপজেলাতে পানি কমছে ধীরগতিতে। গত কয়দিনে পানি কমেছে দুই ফুট। পানিবন্দি ও ঘরে ফেরা মানুষের দুর্ভোগ বেড়েছে। দাগনভূঞা ও সোনাগাজীসহ ফেনী সদরের কয়েক লাখ মানুষ এখনো পানিবন্দি। তাদের কষ্টের সীমা নেই। খাদ্য সংকট তৈরি হয়েছে প্রকট। শুকনা খাবার ও বিশুদ্ধ পানি, জরুরি ওষুধপত্রসহ নানাবিধ রোগ ব্যাধি ছড়িয়ে পড়ছে। এ পর্যন্ত ১৭টি গলিত মরদেহ পাওয়া গেছে বিভিন্নস্থানে। অনেকেই পরিচয় পাওয়া যায়নি। পরশুরাম, ফুলগাজী ও ছাগলনাইয়াতে মানুষ বিধ্বস্ত বাড়িতে প্রবেশ করছে। তাদের দুর্ভোগ ও দুর্গতি বেড়েছে।

এদিকে ফেনী জেলা প্রশাসন, সেনাবাহিনী, বিজিবি, বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীসহ স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের উদ্যোগ ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত রয়েছে। যদিও সমন্বয়ের অভাবে সুষম বণ্টন না থাকায় অনেক জায়গায় ত্রাণ, খাদ্য সামগ্রী না পাওয়ার অভিযোগ করেন অনেকে। বিএনপি, জামায়াত তাদের ওয়াডভিত্তিক নেতাকর্মীদের মাধ্যমে বিলি বণ্টন করছেন বলে জানায়। সব উপজেলায় ও জেলায় মেডিকেল বোর্ডের মাধ্যমে চিকিৎসা সেবা চালু করেছে প্রশাসনসহ রাজনৈতিক নেতাদের পক্ষ থেকে।

ভুক্তভোগীরা জানান, মুছাপুর রেগুলেটর ভেঙে যাওয়ার পানি কমতে আরও সময় লাগবে। যেহেতু সাগরের জোযারের পানি সহজে প্রবেশ করছে। ফলে দাগনভূঞা ও সোনাগাজী উপজেলাবাসীর ভোগান্তির শেষ নেই।

ফেনী জেলা প্রশাসক মুছাম্মৎ শাহীনা আক্তার জানান, দশলাখ লোক বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বন্যার পানি কমতে শুরু করছে। আগামী ২-৪ দিনের মধ্যে পানি সরে যাবে। এক হাজার কোটি টাকার ওপরে ক্ষতি হয়েছে বলে জানান। ৬৫ হাজার গবাদিপশুসহ প্রায় তিন লাখ হাস মুরগি মারা গেছে। সাপের কামড়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন ৪০ জন। শিশু ডায়রিয়া পানি বাহিত রোগে চিকিৎসা সেবা নিচ্ছেন প্রায় শতাধিক রোগী। বানভাসিদেরকে সরকারি ভাবে সাহায্য সহযোগিতা অব্যাহত রয়েছে।

এই পোস্ট টি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© All rights reserved © 2021 Skynews24.net
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com