শিরোনাম
লিলকে হারিয়ে শেষ ষোলোয় লিভারপুল বঙ্গভবন এবং প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে এখনো ‘অ্যাডমিন ক্যাডার’ হিসেবে কর্মরত সাবেক আওয়ামী লীগের প্রেতাত্মা চিহ্নিত ছাত্রলীগ ক্যাডাররা এস কে সুরের গোপন ভল্টের সন্ধান বলিউড থেকে সরে দাঁড়ানোর নেপথ্যে কারণ জানালেন নার্গিস মেঘনা পেট্রোলিয়ামের দুর্নীতির মহারাজা ইনাম ইলাহী চৌধুরী লস অ্যাঞ্জেলেসে কষ্টের কথা জানান নোরা শেষ মুহূর্তে উসমান ম্যাজিক, হ্যাটট্রিক শিরোপা পিএসজির আসিফ নজরুলকে শেখ হাসিনার বিষয়ে যা বলেছিলেন খালেদা জিয়া নারী সহকর্মীকে খুন করে দেহ ২৬ টুকরো, অতঃপর…… ২৯ সেপ্টেম্বর দেখা যাবে দ্বিতীয় চাঁদ, থাকবে ২৫ নভেম্বর পর্যন্ত

আমরা বাঁধের মুখ খুলিনি, একা একা খুলে গেছে: ভারত

স্কাই নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ২২ আগস্ট, ২০২৪

বাংলাদেশের পূর্ব সীমান্তে বন্যার জন্য ডুম্বুর বাঁধ খুলে দেওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করেছে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ। নয়াদিল্লি এক বিবৃতিতে জানায়, বাঁধটি খুলে দেওয়া হয়নি; বরং অতিরিক্ত পানির চাপের কারণে বাঁধটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে খুলে গেছে।

বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) সকালে দেওয়া ওই বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আমরা বাংলাদেশে উদ্বেগ প্রকাশ করতে দেখেছি যে, ত্রিপুরার গোমতী নদীর উজানে ডুম্বুর বাঁধ খুলে দেওয়ার কারণে বাংলাদেশের পূর্ব সীমান্তের জেলাগুলোতে বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। তবে বাস্তবে এটি সঠিক নয়।

ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দাবি, গোমতী নদীর ক্যাচমেন্ট এলাকায় সাম্প্রতিক কয়েকদিন ধরে এবছরের সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে। বাংলাদেশের বন্যা মূলত এই বৃহৎ ক্যাচমেন্ট এলাকা থেকে আসা অতিরিক্ত পানির কারণে হয়েছে।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ডুম্বুর বাঁধটি বাংলাদেশের সীমান্ত থেকে প্রায় ১২০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এবং এটি একটি কম উচ্চতার (প্রায় ৩০ মিটার) বাঁধ। এই বাঁধটি বিদ্যুৎ উৎপাদন করে ভারতীয় গ্রিডে সরবরাহ করে এবং বাংলাদেশও এখান থেকে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পায়।

ভারতীয় কর্তৃপক্ষ জানায়, ১২০ কিলোমিটার নদীপথে অমরপুর, সোনামুড়া এবং সোনামুরা ২-এ তিনটি জলস্তর পর্যবেক্ষণ সাইট রয়েছে। ২১ আগস্ট থেকে ত্রিপুরা এবং পার্শ্ববর্তী বাংলাদেশে ভারী বর্ষণ অব্যাহত রয়েছে, যার ফলে অতিরিক্ত পানি প্রবাহের কারণে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাঁধের পানি মুক্তি ঘটেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যকার অভিন্ন নদীগুলোর বন্যা একটি যৌথ সমস্যা, যা উভয় দেশের জনগণের জন্যই দুর্ভোগ সৃষ্টি করে। এর সমাধানের জন্য দুই দেশের মধ্যে ঘনিষ্ঠ পারস্পরিক সহযোগিতার প্রয়োজন।

‘যেহেতু দুই দেশে ৫৪টি আন্তঃসীমান্ত নদী রয়েছে, নদীগুলোর পানি ব্যবস্থাপনা আমাদের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আমরা দ্বিপাক্ষিক পরামর্শ ও প্রযুক্তিগত আলোচনার মাধ্যমে পানি ব্যবস্থাপনার সমস্যা এবং পারস্পরিক উদ্বেগ সমাধানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’

এই পোস্ট টি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© All rights reserved © 2021 Skynews24.net
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com