শিরোনাম
লিলকে হারিয়ে শেষ ষোলোয় লিভারপুল বঙ্গভবন এবং প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে এখনো ‘অ্যাডমিন ক্যাডার’ হিসেবে কর্মরত সাবেক আওয়ামী লীগের প্রেতাত্মা চিহ্নিত ছাত্রলীগ ক্যাডাররা এস কে সুরের গোপন ভল্টের সন্ধান বলিউড থেকে সরে দাঁড়ানোর নেপথ্যে কারণ জানালেন নার্গিস মেঘনা পেট্রোলিয়ামের দুর্নীতির মহারাজা ইনাম ইলাহী চৌধুরী লস অ্যাঞ্জেলেসে কষ্টের কথা জানান নোরা শেষ মুহূর্তে উসমান ম্যাজিক, হ্যাটট্রিক শিরোপা পিএসজির আসিফ নজরুলকে শেখ হাসিনার বিষয়ে যা বলেছিলেন খালেদা জিয়া নারী সহকর্মীকে খুন করে দেহ ২৬ টুকরো, অতঃপর…… ২৯ সেপ্টেম্বর দেখা যাবে দ্বিতীয় চাঁদ, থাকবে ২৫ নভেম্বর পর্যন্ত

গুম-খুনের রাজনীতির শুরু জিয়ার হাতেই : তথ্যমন্ত্রী

স্কাই নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট সময় সোমবার, ৩০ আগস্ট, ২০২১

ঢাকা : আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানই দেশে গুম-খুনের রাজনীতি শুরু করেন এবং সেই ধারা বেগম জিয়াও অব্যাহত রেখেছেন। তিনি আজ বিকেলে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউট- পিআইবি আয়োজিত অনলাইন সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতা শেষে তার বাসভবনে উপস্থিত সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন।

বিএনপি মহাসচিবের বক্তব্য ‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর গুমের রাজনীতি শুরু হয়েছে’ এর জবাবে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেন, ‘জিয়া তার ক্ষমতা নিষ্কন্টক করতে সেনাসদস্যসহ হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করেছেন। কারাগার থেকে ধরে নিয়ে মানুষকে হত্যা করা হয়েছে। ফখরুল সাহেব, রিজভী সাহেবদের মনে রাখা উচিত জিয়াউর রহমানের হাতে কত মানুষ গুম হয়েছে।’

ড. হাছান বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু হত্যায় ওতোপ্রোতোভাবে জড়িত জিয়া ক্ষমতা দখলের পর যে খুনের রাজনীতি করেছেন, বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদকারী তৎকালীন ঢাকা মহানগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মাহফুজ বাবু, চট্টগ্রামের মৌলভী সৈয়দও রেহাই পাননি। তাই তার দলের নেতাদের মুখে গুম নিয়ে কথা শোভা পায় না।’

মন্ত্রী এর আগে অনলাইন সেমিনারে বঙ্গবন্ধু হত্যার নেপথ্য তথ্য উদঘাটনে সাংবাদিকদের ভূমিকা রাখতে আহবান জানান। তিনি বলেন, ‘শুধু গুটিকতক বিপথগামী সেনাসদস্যই বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ড ঘটায়নি, এর পেছনের মূল ষড়যন্ত্রকারী ছিল খন্দকার মোশতাক ও জিয়াউর রহমান। এছাড়া যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনের সময় ঈদের জামাতে আওয়ামী লীগের পাঁচজন সংসদ সদস্যকে হত্যা, বাসন্তীকে জাল পরিয়ে অভাবের বানোয়াট ছবি প্রচার, পাটের গুদামে আগুন দেয়াসহ দেশবিরোধী নানা চক্রান্ত এবং দেশের স্বার্থে বাকশাল গঠনের সত্যিকার পটভূমি মানুষের সামনে তুলে ধরতে সাংবাদিকরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারেন।’ একাত্তর-পঁচাত্তরের সময়ের সাংবাদিকরা যারা জীবিত রয়েছেন, তাদের বক্তব্য সংরক্ষণের জন্য এসময় প্রেস ইনস্টিটিউটকে নির্দেশনা দেন তথ্যমন্ত্রী।

পিআইবি’র মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মকবুল হোসেন, বিশেষ বক্তা হিসেবে ইতিহাসের অধ্যাপক ড. আবুল কাশেম, ড. মোহাম্মদ হান্নান প্রমুখ সেমিনারে বক্তব্য রাখেন।

এই পোস্ট টি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© All rights reserved © 2021 Skynews24.net
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com